1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলাধুলা
  5. বিনোদন
  6. তথ্যপ্রযুক্তি
  7. সারাদেশ
  8. ক্যাম্পাস
  9. গণমাধ্যম
  10. ভিডিও গ্যালারী
  11. ফটোগ্যালারী
  12. আমাদের পরিবার
ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ , ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বৃষ্টি প্রার্থনায় ইবিতে ইস্তিসকার নামাজ, কান্নায় ভেঙে পড়ল শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপলোড সময় : ২৯-০৪-২০২৪ ০৭:৫৯:৪৭ অপরাহ্ন
আপডেট সময় : ২৯-০৪-২০২৪ ০৭:৫৯:৪৭ অপরাহ্ন
বৃষ্টি প্রার্থনায় ইবিতে ইস্তিসকার নামাজ, কান্নায় ভেঙে পড়ল শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ইবি প্রতিনিধি:
সারাদেশে চলমান তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি ও আল্লাহর রহমতের বৃষ্টির আশায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ায় (ইবি) সালাতুল ইস্তিস্কার বা বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায় করেছেন শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা।
 
সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকাল ১১টায় বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তন ভবনের সামনে ফুটবল মাঠে খোলা আকাশের নিচে প্রচণ্ড গরম উপেক্ষা করে এ নামাজ আদায় করেন তারা।
 
সালাতুল ইস্তিস্কা আদায়ের পর দেশ ও জাতির নাজাতের জন্য ও প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি পেতে বৃষ্টির আশায় দুই হাত উল্টো করে মুক্ত আসমানের দিকে দুই হাত তুলে প্রার্থনা করেন শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন সেশনের সিনিয়র জুনিয়র নির্বিশেষে নামাজের জন্য খোলা মাঠে হাজির হন শিক্ষার্থীরা।
 
নামাজ ও মোনাজাত পরিচালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পেশ ইমাম এবং কাম খতিব আশরাফ উদ্দীন খান। এই আয়োজনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওলজি এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আ ব ম ছিদ্দিকুর রহমান আশ্রাফী।
 
এসময় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান, আল কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. নাসির উদ্দিন মিঝি, আল হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. আকতার হোসেন,  বায়োটেকনলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইন্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. রেজওয়ানুল হকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের সহস্রাধিক শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
 
 আল হাদীস বিভাগের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আল্লাহর শরণাপন্ন হলে তিনি বিপদাপদ, দুঃখকষ্ট, বালামুসিবত অবশ্যই দূর করে দেন। দুনিয়ায় আল্লাহর অজস্র কুদরত ও নিদর্শনের মধ্যে বৃষ্টি অন্যতম। বৃষ্টি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও জমির উর্বরতা বৃদ্ধি করে। বৃষ্টি আল্লাহর খাস রহমতের নিদর্শন। তাই বৃষ্টির আশায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায় শেষে মোনাজাত করেছি।’
 
ইতিহাস বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘কুরআন-হাদিসের আলোকে যতটুকু জানা গেছে, মানুষের সৃষ্ট কোনো পাপের কারণে আল্লাহ এমন অনাবৃষ্টি ও খরা দেন। বৃষ্টি না হলে আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সাহাবিদের নিয়ে খোলা ময়দানে ইস্তিস্কার নামাজ আদায় করতেন। এ আলোকেই আমরা মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে তওবা করে ও ক্ষমা চেয়ে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেছি।’

নিউজটি আপডেট করেছেন : Daily Sonali Rajshahi

কমেন্ট বক্স

এ জাতীয় আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ